UNIQUE PHARMA
Monday, 2 May 2022
Thursday, 9 September 2021
কখন ,কীভাবে ও কেন মাস্ক ব্যবহার করবেন...
নতুন করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে মাস্ক ব্যবহারের কথা বলা হচ্ছে। বিষয়টি জনপরিসরে ছড়িয়ে পড়লে শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলেই মাস্কের সংকট দেখা দিয়েছিল। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এর দামও অত্যধিক বেড়ে গিয়েছিল। আসুন জেনে নিই মাস্ক ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কী বলছে?
কখন ও কেন মাস্ক ব্যবহার করবেন
* নিজে সুস্থ থাকলে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন বা সন্দেহ করা হচ্ছে—এমন ব্যক্তির শুশ্রূষা করার সময়ই শুধু আপনার মাস্ক পরার প্রয়োজন রয়েছে।
* হাঁচি বা কাশি থাকলে মাস্ক ব্যবহার করুন, যেন আপনার শরীরে করোনাভাইরাস থাকলে তা অন্যদের মধ্যে না ছড়ায়।
* মাস্ক ব্যবহার তখনই কার্যকর, যখন আপনি অ্যালকোহলভিত্তিক হ্যান্ড রাব (বাজারে থাকা সাধারণ হেক্সিসল বা অনুরূপ পণ্য) বা সাবান-পানি দিয়ে ঘন ঘন হাত পরিষ্কার করেন।
* মাস্ক ব্যবহার করতে হলে এর ব্যবহারবিধি জেনেই করা উচিত।
কীভাবে ব্যবহার করবেন
* মাস্ক পরার আগে হাত (সাবান-পানি দিয়ে অন্তত ২০ সেকেন্ড বা হ্যান্ড রাব দিয়ে) পরিষ্কার করে নিন।
* মাস্ক পরার সময় এর সামনের অংশ ধরবেন না।
* নাক ও মুখ মাস্ক দিয়ে ঢেকে ফেলুন এবং মনে রাখবেন, মুখ ও মাস্কের মধ্যে যেন কোনো ফাঁকা স্থান না থাকে।
* ব্যবহারের সময় মাস্ক স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন। আর যদি স্পর্শ করেন, তবে হাত (সাবান-পানি দিয়ে অন্তত ২০ সেকেন্ড বা হ্যান্ড রাব দিয়ে) পরিষ্কার করে নিন।
* ব্যবহৃত মাস্কটি আর্দ্র বা ভেজা বা স্যাঁতসেঁতে মনে হওয়ামাত্রই তা বদলে ফেলুন। ডিসপোজিবল বা একবার ব্যবহারের জন্য তৈরি মাস্ক বারবার ব্যবহার করবেন না।
* মাস্ক অপসারণের সময় এর সামনের অংশ স্পর্শ করবেন না। মাস্ক খুলে ফেলার সঙ্গে সঙ্গে তা ঢাকনা দেওয়া ময়লার বাক্সে ফেলুন।
* মাস্ক অপসারণের পর হাত পরিষ্কার করে নিন।
Friday, 20 August 2021
FAST & FREE HOME DELIVERY
Tuesday, 28 January 2020
করোনা ভাইরাস কি ও আমাদের করনীয়.....:-
করোনা ভাইরাস কি ও আমাদের করনীয়...
যেসব ভাইরাস গুলো RNA দিয়ে তৈরী, তারা কুখ্যাত চরিত্রের হয়ে থাকে , যেমন- HIV, Hepatitis C, Influenza, Rabies, Ebola, Dengue, Polio ইত্যাদি। সম্প্রতি এই দলে যোগ হয়েছে নতুন নাম- Corona Virus.. এই করোনা ভাইরাস প্রথম ধরা পড়ে চায়না তে ২০০২ সালে ।
এই ভাইরাসের স্ট্রাকচার দিয়েই এর নামকরণ করা হয়েছে । এদের গায়ে চারিদিকে ব্যাঙের ছাতার মত Halo (Corona) সাজানো থাকে । এর ভিতরে একটা Single stranded RNA থাকে । এটার দুইটা সাবটাইপ আছে- 229E এবং OC43.
আমাদের যে কমন কোল্ড হয় Rhinovirus দিয়ে, করোনা ভাইরাস দিয়েও একই রকম কমন কোল্ড হয়, কিন্তু সিরিয়াস ফর্মে গেলেই Atypical Pneumonia এর রূপ ধারন করে । যাকে Severe Acute respiratory syndrome বা SARS বলে। তাই অনেকে একে সার্স ভাইরাসও বলে থাকে । এই ভাইরাস ছড়ায় বাতাসে শ্বাস নিঃশ্বাসের মাধ্যমে । শীতকালেই এর প্রকোপ দেখা যায়। ধরে নেয়া হয়- বাদুর এই ভাইরাসের একমাত্র রিজার্ভার ।
২০০২ সালের পর ২-৩ পর পর ছোট খাটো আক্রমণ এই ভাইরাস চায়নার আশে পাশে করেছে । ২০২০ সালের মহামারীর পূর্বে প্রায় ৮৫০০ জন করোনা ভাইরাসের রোগী সনাক্ত হয়েছিল। তার মধ্যে মারা গিয়েছিল প্রায় ৮০০ জন (প্রায় ১০% fatality).
২০১২ সালে মধ্যপ্রাচ্যে (বিশেষ করে সৌদি আরবে) এই ভাইরাসের এক মহামারী দেখা গিয়েছিল, তাকে বলা হতো মার্স করোনা ভাইরাস (Middle East respiratory syndrome Corona virus).
এই ভাইরাসের ইনফেকশনে ৫০% মানুষের কোনো সিম্পটমই প্রকাশ পায় না । অনেক সুস্থ্য বাচ্চাদের শরীরে এই ভাইরাসের এন্টিবডি তার উপযুক্ত প্রমাণ। এটার ইনফেকশন মূলত ফুসফুসের Epithelium কেন্দ্রিক, এর বাইরে অন্য অর্গান আক্রান্ত হয় না । শরীরে ভাইরাসের Incubation period ৩ থেকে ১০ দিন।
রোগের সিম্পটম – নাক দিয়ে পানি পড়া, জ্বর, কাশি, মাথা ব্যথা । আর সিরিয়াস ফর্মে মারাত্মক শ্বাসকষ্ট । Respiratory mucosa তে Edema তৈরি করে, যার ফলে অক্সিজেন নিতে পারে না ঠিক মত। যার ফলে Severe Hypoxia দেখা যায় । যে Patients গুলো মারা যায় তার কারন হলো - Refractory Hypoxemia. এই ভাইরাস ফুসফুসের Angitensin Converting Enzyme-2 এর সাথে বাইন্ড করে থাকে , যার ফলে Fluid Balance Dysregulation হয়।
SARS রোগে Chest X-ray করলে Ground Glass Infiltration পাওয়া যায়,কিন্তু কোন Cavitations পাওয়া যায় না। Blood এ WBC, Platelet Count কমে যায়। PCR অথবা Antibody Test দিয়ে এই রোগ Confirm করা যায়।
Corona SARS virus এর চিকিৎসা এখনো আবিষ্কার হয় নাই। Symptomatic Treatment বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অকার্যকর। রিবাভিরিন-স্টেরয়েড কম্বিনেশন ইউজ করা যেতে পারে।
Corona SARS প্রতিরোধ ই এর প্রধান চিকিৎসা। সব সময় মাস্ক ব্যবহার করা জরুরী, সাথে সাথে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা।
সন্দেহ জনক সার্স আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে নিরাপদ দুরত্ব বজায় রাখতে হবে। ঠাণ্ডা জনিত রোগ যেমন -জ্বর, কাশি, সর্দি শ্বাস কস্ট ইত্যাদি হলে দ্রুত কার্যকর চিকিৎসা নিতে হবে। যেসব দেশে এসব রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা গেছে সেই সব দেশে ভ্রমণ করা থেকে বিরত থাকা অথবা যারা ওই সব দেশ থেকে আসে তাদেরকে ভালো ভাবে পরিক্ষা করা ও চিকিৎসা করা। Globalisation এর যুগে রোগ Pandemic হতে সময় লাগে না। তাই সবার সচেতনতায় পারে Corona virus এর ছোবল থেকে সবাইকে রক্ষা করতে।
জনস্বার্থে
ইউনিক ফার্মা
Saturday, 16 November 2019
মানহীন ইনসুলিনে ঝুঁকিতে রোগীরা
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের এন্ডোক্রাইনোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. শাহাজাদা সেলিম বলেন, বিদেশী কোম্পানির মর্ডান ইনসুলিনগুলোর নকল পাওয়া যায়। তবে এক্ষেত্রে সেটি নির্ণয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। কারণ ওইসব কোম্পানি একেক দেশের জন্য একেকটি নির্দিষ্ট ব্যাচ তৈরি করে। লাগেসে করে যেসব ইনসুলিন আনা হয়, সেগুলো বিক্রির আগেই কোল্ড চেইন না মানায় নষ্ট হয়ে যায়। আর দেশী কোম্পানির ইনসুলিনের বিষয়ে তিনি বলেন, দেশী কোম্পানির ইনসুলিনের কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই। তাই এসব ইনসুলিন নিয়ে আরও গবেষণা করা প্রয়োজন।
Monday, 9 September 2019
Complication of hypertension
Monday, 10 June 2019
১০টি ওষুধ সবসময় আপনার বাসায় রাখবেন
২. ট্রামাডল (Tramadol)
৩. টাইমনিয়াম মিথাইলসালফেট (Tiemonium Methylsulfate)
৪. এসোমিপ্রাযল/ ওমিপ্রাযল (Esomeprazole/omeprazole)
৫. অ্যালুমিনিয়াম হাইডঅক্সাইড (Aluminium hydroxide suspension)
৬. ওরস্যালাইন (Oral Rehydration Saline)
৭. ফেক্সোফেনাডিন/রুপাটাডিন (Fexofenadine/ Rupatadine)
৮. সিলভার সালফাডায়াযিন অয়ন্টমেন্ট (Silver sulfadiazine ointment)
৯. পোভিডন-আয়োডিন মলম (Povidone-iodine ointment)
১০. অ্যাসপিরিন (Aspirin)
জ্বরের জন্য প্রথমে একটি প্যারাসিটামল খেতে পারেন। জ্বর বাড়লে (<১০৩F) বা ৩ দিনের বেশি জ্বর থাকলে ডাক্তার দেখান। তবে পেটে ব্যাথা, চোখের সাদা অংশ হলুদ হয়ে যাওয়া বা জন্ডিসের অন্য কোন উপসর্গ দেখলে প্যারাসিটামল খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
কোন প্রকার ঝুঁকি ছাড়াই ট্রামাডল পেইনকিলার হিসেবে নেয়া যায়; এমনকি অ্যাসমা রোগীরাও এটি নিতে পারবেন।
যেকোন প্রকার পেটে ব্যাথার ক্ষেত্রে বিশেষ করে পিরিয়ডের প্রথম কয়েক দিনের ব্যাথার জন্য এটি অত্যন্ত কার্যকর একটি ওষুধ।
অধিকাংশ মানুষই কোন না কোন সময় বুক জ্বলা বা গ্যাসের সমস্যায় ভুগতে হয়; বিশেষ করে ভরপেট খাওয়ার পর। এসোমিপ্রাযল/ ওমিপ্রাযল পাকস্থলীতে অ্যাসিড গঠন কমিয়ে বুক জ্বলা কমাতে সাহায্য করে। অনেক সময় গ্যাসের জন্য অনেকটা হার্ট অ্যাটাকের মত বুকে ব্যাথা হয়, এজন্য ৩০ মিনিটের মধ্যে অবস্থার উন্নতি না হলে দ্রুত নিকটস্থ হাসপাতালের জরুরী বিভাগে যোগাযোগ করুন। (আরও জানতে দেখুন হৃদরোগের লক্ষণ এবং বুকে ব্যথা)
বুক জ্বলা এবং গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তির জন্য ২ চামচ করে অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রক্সাইড সাস্পেনশন খেতে পারেন। সাস্পেনশন্টি ফ্রিজে রাখতে পারবেন এবং ঠাণ্ডা খেলেই বেশি আরাম পাবেন। এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে কয়েকবার পাতলা পায়খানা হতে পারে, এতে চিন্তার কিছু নেই।
ডায়রিয়ার সময় খুব সহজেই শরীর থেকে অনেক পানি বেরিয়ে যায়। প্রত্যেকবার পাতলা পায়খানা হওয়ার পর স্যালাইন খাওয়া উচিত। শরীরে পানিশূন্যতা হলে নানারকম জটিলতা দেখা দিতে পারে। অনতিবিলম্বে ডাক্তার দেখান যদি। আপনার ডায়রিয়ার সাথে জ্বরও হয়।২ দিনের বেশি সময় ডায়রিয়া থাকে মুখ শুকিয়ে গিয়ে পিপাসা লাগে খুব কম অথবা একেবারেই পেশাব না হলে প্রচণ্ড পেটে ব্যাথা হলে পায়খানার সাথে রক্ত গেলে আপনার উচ্চ রক্তচাপ (hypertension) থাকলে ওরস্যালাইন খাওয়ার আগে রক্তচাপ মেপে নেয়া ভাল।
এই অ্যান্টিহিস্টামিনগুলো তুলনামুলকভাবে কম ঝুঁকিপূর্ণ। যাদের অ্যালারজিক রাইনিটিস (ধুলা, পরাগ, তেলাপোকা ইত্যাদির সংস্পর্শে আসলে হাঁচি হওয়া) আছে তারা রাতে একবার ফেক্সোফেনাডিন বা রুপাটিডিন নিলে হাঁচি ও নাক থেকে পানি পড়ার উপশম হবে।
হালকা পুড়ে গেলে প্রথমে পোড়া জায়গাটি কলের পানির নিচে ধরুন। পানি শুকিয়ে গেলে যত্ন সহকারে পোড়া জায়গায় সিলভার সালফাডিয়াযিন অয়ন্টমেন্ট দিন। ফোসকা পড়লে সেটা উঠানোর চেষ্টা করবেন না। তবে বেশি পুড়ে গেলে অবশ্যই ডাক্তার এর সাথে যোগাযোগ করুন।
হালকা রক্তপাত সহ ছোটখাটো কাটা-ছেড়ার ক্ষেত্রে ক্ষতটি শুকনা পরিষ্কার কাপড় দিয়ে চেপে ধরে রাখুন। রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে গেলে কাটা জায়গায় পভিডন-আয়োডিন অয়ন্টমেন্ট দিন। এসবক্ষেত্রে স্যাভলন দিয়ে পরিষ্কার না করাই ভাল। আপনি যদি কোন প্রকার ব্লাড থিনার (যেসব ওষুধের কারণে রক্ত জমাট বাধার প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্থ হয়) নিয়ে থাকেন অথবা অনেক বেশি কেটে গেলে বা প্রচুর রক্তপাত হলে আপনার ডাক্তারের সাহায্য লাগতে পারে।
আকস্মিক বুকে ব্যথা এবং পরবর্তীতে বাম হাত, চোয়াল বা গলার বাম দিকে ব্যথা হওয়া হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ। হার্ট অ্যাটাকের যেকোন লক্ষণ দেখা দিলে সাথে সাথে ২/৩ টি বেবি অ্যাসপিরিন খেয়ে নিন এবং যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে যাওয়ার চেষ্টা করুন।
UNIQUE PHARMA
নিয়মিত স্বাস্থ্য টিপস পেতে অামাদের পেইজে লাইক দিন৷ ভালো লাগলে T=Thanks, G=Good, E=Excellent সংক্ষেপে T, G বা E লিখে মন্তব্যে লিখুন৷
EID MUBARAK

-
এই ১০টি ওষুধ সবসময় আপনার বাসায় রাখবেনঃ ১. প্যারাসিটামল (Paracetamol) ২. ট্রামাডল (Tramadol) ৩. টাইমনিয়াম মিথাইলসালফেট (Ti...
-
Complication of hypertension :- -Kidney failure -Angina pectoris -Erectile dysfunction -Vision loss -Congestive h...
-
FOR , FAST & FREE HOME DELIVERY WITH CONTACT US.... Phone:- +8801790055633,+8801991112824 For More Visit:---- Facebook:- https://ww...